১৪ বছর বয়সে প্রথম উপার্জন! জীবনের প্রথম আয়ের টাকা দিয়ে কী করেছিলেন শর্মিলা ঠাকুর?

Published on:

১৪ বছর বয়সে প্রথম উপার্জন! জীবনের প্রথম আয়ের টাকা দিয়ে কী করেছিলেন শর্মিলা ঠাকুর?

আজকালকার হালফিলের যুগে বিকিনি পড়া খুব সাধারন ব্যাপার। কিন্তু ষাটের দশকে বিকিনি পড়া মানেই ছিল একটা ভীষণই হইচই কান্ড। অভিনেত্রীদের বাড়ি থেকেও আসতো ব্যাপক আপত্তি। সেই রকমই শর্মিলা ঠাকুর তাঁর ছবিতে বিকিনি পরে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। অনেক কম বয়সে অভিনয়ে আসেন তিনি। নিজের প্রথম রোজগার দিয়ে কী করেছিলেন সেই কথাও জানান।

শর্মিলা ঠাকুর আজও বলিউডের অন্যতম চার্মিং স্টার। খুব শীঘ্রই তিনি বলিউড থেকে টলিউড কাঁপাতে শুরু করে দিয়েছিলেন। বর্তমানে অভিনয় থেকে বেশ কিছুটা দূরে। একের পর এক ছবিতে দাপটের সঙ্গে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে।

   
 ⁠

জানা যায়, মাত্র ১৪ বছর বয়সে তিনি প্রথম উপার্জন করেছিলেন। সেই অর্থের পরিমাণ ছিল ৫০০০ টাকা। কাজ শেষ হওয়ার পর শর্মিলা ঠাকুরের বাবা একটা টাকাও নিতে চাননি। যদিও দীর্ঘ কথোপকথনের পর সত্যজিৎ তাঁদেরকে পারিশ্রমিকের এই টাকা এবং সঙ্গে একটি শাড়ি, ও একটি ঘড়ি দিয়েছিলেন।

  
 ⁠

বর্ষিয়ান অভিনেত্রী জানান, “আমরা সকলে মিলে চলে গিয়েছিলাম একটা সোনার দোকানে। তা দিয়ে একটা চুড়ি, একটা নেকলেস ওকটা কানের দুল কিনেছিলাম। যদিও টাকাটা খুব কম, তবে তখন জিনিসের দাম এত ছিল না। আমি আমার জীবনে খুবব তাড়াতাড়ি উপার্জন শুরু করে দিয়েছিলাম।”

ষাটের দশকে সিনেপর্দায় বিকিনি লুকে আগুন ঝরিয়ে ছিলেন বঙ্গ তনয়া শর্মিলা ঠাকুর। ‘অ্যান ইভিনিং ইন প্যারিস’ ছবিতে তাঁকে দেখা গিয়েছিল নীল রঙের বিকিনি পড়তে।