সম্ভাবনামায় বেশ কিছু জীবন সময়ের অকালেই ঝরে গিয়েছে বিভিন্ন কারণে। বেশ কিছু উড়তি নায়িকা সময়ের আগেই পাড়ি দিয়েছেন না ফেরার দেশে। এরমধ্যে যেমন কঠিন রোগের সঙ্গে লড়াই করে হেরে যাওয়ার কাহিনি রয়েছে ঠিক তেমনি রয়েছে একরাশ মান অভিমান থেকে নিজের জীবনকে শেষ করে দেওয়ার গল্পও। আজ ফিরে দেখা যাক সেরকমই পাঁচ জন নায়িকাকে।
প্রথমেই যার নাম মাথায় আসে তিনি সদ্যপ্রয়াত ঐন্দ্রিলা শর্মা। ব্রেন স্টোকে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন লড়াই করে অবশেষে মৃত্যুর কাছে পরাজিত হন এই অভিনেত্রী। এর আগেও অবশ্য ক্যান্সার থাবা বসিয়েছিল তার শরীরে। তখন লড়াই করে ফিরে আসতে পারলেও শেষবার আর সেই লড়াই তিনি জিততে পারেননি। গত বছর ২০ নভেম্বর সব লড়াইকে মিথ্যে করে না ফেরার দেশে পাড়ি দেন তিনি।
এরপর যার নাম আসে তিনি হলেন পল্লবী দে। নিজের ফ্ল্যাটেই ঝুলন্ত অবস্থায় দেহ মিলেছিল অভিনেত্রীর।কেন কী কারণে তিনি আত্মহত্যার পথ বেছে নেন তা আজও রহস্য। গতবছর মে মাসে তার দেহ উদ্ধার হয়।
২০১৮ সালে পায়েল চক্রবর্তী বলেও এক অভিনেত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছিল। ওই বছরেই আত্মহত্যা করেন অভিনেত্রী মৌমিতা সাহা।ছোট পর্দার মিষ্টি অভিনেত্রী দিশা গঙ্গোপাধ্যায় মানসিক অবসাদে ভুগে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিলেন।
একের পর এক এইভাবে উক্তি অভিনেত্রীদের অকালে চলে যাওয়া এক প্রশ্ন তৈরি করছে সমাজের কাছে। কেবল মানসিক অবসাদ, সম্পর্কে টানাপোড়েনেই কি শেষ হয়ে যাচ্ছে অকালে এই সম্ভাবনাময় জীবন গুলো? সমাজকেই কি পেয়ে বসছে মানসিক অবসাদ?