বরবেশে ছাদনাতলায় হাজির পাত্র। পাত্রীও সেজেগুজে চলে এসেছেন। একে একে নিয়ম কানুন সারা হয়েছে। এবার পাত্রীকে মঙ্গলসূত্র পরাতে যাবেন পাত্র। এত পর্যন্ত সব ঠিকই ছিল। কিন্তু এরপরেই যা পাত্রী যা ঘটনা ঘটালো তাতে প্রথমদিকে সবাই অবাক হলেও পরে অবশ্য পাত্রীর কর্মকাণ্ডে সকলে তারিফ করেছেন।
পাত্র মঙ্গলসূত্র পরাতে যাবেন ঠিক সেই সময় বেঁকে বসে পাত্রী। কিছুতেই সে মঙ্গলসূত্র পড়বে না। একেবারে গোঁ ধরে বসে থাকে চেয়ারে। তার এই সিদ্ধান্তের অবাক হয় সকলে। কিন্তু কেন তার এই সিদ্ধান্ত? কারণ শুনে অবশ্য পাত্রীকেই সমর্থন করেছেন নেটিজেনরা।
জানা যায়, এই বিয়েতে নারাজ ছিলেন পাত্রী। তিনি চেয়েছেন আরও পড়াশোনা করতে। এত তাড়াতাড়ি বিয়ের পিঁড়িতে বসার ইচ্ছেই ছিল না তার। এক প্রকার জোর করেই তাকে বিয়ের পিঁড়িতে বসানো হয়। আর তখনই মনে মনে সে সিদ্ধান্ত নেয় বিয়ে ভেস্তে দেওয়ার। তবে পরে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারবেন, এই শর্তে মেয়েটি বিয়ে করতে রাজি হন বলে খবর।
কর্নাটকের চল্লাকেরে শহরের চিক্কাবিয়ালদাকেরে এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে। মাস ছয়েক আগে ওই তরুণীর বিয়ে ঠিক হয়েছিল। ভিডিয়োটি সম্প্রতি আবার ভাইরাল হয়েছে।