গসিপ

কচি লাগছে আন্টি! ফের চর্চায় নন্দিনী, বিকিনির পর এই পোশাক পড়ে ছবি দিতেই ফের কটাক্ষের মুখে অভিনেত্রী

সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন আলোচনার হট টপিক নন্দিনী চট্টোপাধ্যায়। তার বিকিনি পরা ছবি এখন চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। কিন্তু আবার আলোচনায় তিনি। বিকিনি ছবি পড়া ছবি খানিকটা পিছিয়ে যেতেই নতুন ছবিতে মুখরিত নেটিজেনদের মহল।

ফের নতুন ছবি দিয়ে আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে অভিনেত্রী। এবার তাঁকে ‘বেবি ডল’ বলে সম্বোধন করল নেটদুনিয়া। সম্প্রতি একটি ওয়ান পিস পড়ে ছবি দিয়েছেন তিনি। আর সেই ছবি দেখেই এহেন মন্তব্য ধেয়ে এসেছে।

গোলাপি রঙের শর্ট ড্রেস, কোমরে কালো বেল্ট পড়ে এমন পোজে তিনি ছবি দিয়েছেন যা দেখে মনে হবে প্রায় ১০ বছর কমে গিয়েছে তাঁর বয়স। এই ছবি দেখেই একজন লিখলেন, ‘যুবতী মেয়েরাও তোমার কাছে হেরে যাবে।’ আরেকজন লিখলেন, ‘কচি লাগছে আন্টি’।

কিন্তু এইসবের মধ্যেও কিছুদিন আগে শান্ত স্নিগ্ধ কবিতা পাঠ করে শোনান অভিনেত্রী। কিন্তু সেই দিকে মন নেই নেটিজেনদের তারা মেতে সেই বিকিনি পরা ছবিতেই।

ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন অভিনেত্রী। সেখানে দেখা যাচ্ছে, সমুদ্রে বিকিনি পরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তিনি। ব্যাকগ্রাউন্ডে তাঁর নিজের কণ্ঠে পাঠ হচ্ছে কবিতা। সেই কবিতার রচয়িতাও তিনি। ক্যাপশনে নিজেই জানিয়েছেন সেই কথা।

কিন্তু নেটিজেনদের সেই কবিতায় মন নেই। তাঁরা তখনও মেতে অভিনেত্রীর বিকিনি পড়া ছবিতে। তাঁর শরীর নিয়ে সমালোচনাতেই ব্যস্ত তাঁরা। শরীরের গঠন, আকৃতি নিয়ে এসেছে একাধিক কুমন্তব্য। যদিও এই সব কিছুকে কোনও ভাবেই পাত্তা দিতে নারাজ অভিনেত্রী।

বরাবরই দজ্জাল শাশুড়ির ভূমিকায় তাকে দেখা গেছে। সাবেকি সাজেই তাকে দেখে অভ্যস্ত দর্শকরা। কিন্তু এহেন অভিনেত্রীকে যদি বিকিনি পরে জলকেলি করতে দেখা যায় তবে তো ভিরমি খাবেই দর্শক মহল। আর সেটাই হয়েছে নন্দিনী চট্টোপাধ্যায়কে দেখে। বয়সের চোখরাঙানিকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে নন্দিনী শেয়ার করেছেন একগুচ্ছ ছবি।

নিজের ফিটনেস সম্পর্কে বলতে গিয়ে এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, “আমি যেমন প্রতিদিন যোগা, মেডিটেশন করি। শুটিং করে এসে একটা ক্লিনজিং প্রসেসের মধ্যে দিয়ে যাই। পুজোর ঘরে ধ্যানে বসি”। তাকে দেখলেই বোঝা যায় মনের সঙ্গে সঙ্গে তার শরীরের বয়সও যেন আটকে রয়েছে ৩০-এর ঘরেই।

তিনি আরও বলেন, “সুস্থ স্বাভাবিক জীবনের অন্যতম চাবিকাঠি হতে পারে যোগা। অনেক মানুষ এতে উপকৃত হতে পারেন। যে সমস্ত মহিলাদের কাছে অর্থ ব্যয় করে যোগা শেখার সুযোগ থাকে না তাঁদের জন্য আমি বিনামূল্যে যোগা শেখাতে চাই। আর তা প্রশিক্ষণ নেওয়ার অন্যতম কারণ”।

Back to top button