ঋতুপর্ণা ফুলঝুরি, যীশু ছুঁচোবাজি! চকলেট বোম কে, আর কাকেই বা রকেট বললেন রচনা?

আলোর উৎসব দিওয়ালিতে রঙিন হয়ে উঠেছিলেন আম আদমি থেকে তারকারাও। আলো, মোমবাতি দিয়ে ঘর সাজানোর পাশাপশি বাজি ফাটানোও থাকে পছন্দের তালিকায়। কেউ ফুলঝুড়ি, কেউ তুবড়ি আবার কেউ ফাটাতে ভালোবাসেন চকলেট বোম। কিন্তু বাংলা সিনে জগতে কোন তারকাকে কোন বাজির সঙ্গে তুলনা করলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়?
সম্প্রতি দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চে এসেছিলেন দেবলীনা কুমার। সেখানেই রচনার কাছে আবদার করে বসেন তিনি এক একটি বাজির নাম বলবেন আর তার সঙ্গে মিলিয়ে তারকাদের নাম বলতে হবে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
সেই মত প্রথমেই ফুলঝুড়ির কথা শুনেই ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর কথা বলেন রচনা। এরপর ছুঁচোবাজির কথা বলতেই রচনা নাম নেন যিশু সেনগুপ্তর। তারপর যখনই চকলেট বোমের প্রসঙ্গ ওঠে তখন কোনও কিছু না ভেবেই সোজা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের নাম নেন রচনা। বলেন, “যেখানেই যায় বোমা ফাটায়”। তবে বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে রকেট হিসেবে কাউকে খুঁজে পাননি তিনি। এই প্রসঙ্গে জানান, “আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে কোনও রকেট তৈরি হয়নি এখনও। অপেক্ষায় রয়েছি আমরা”।
প্রায় এক যুগ ধরে চলছে দিদি নম্বর ১। আর এখনো সেই প্রথম দিনের মতোই জনপ্রিয় রয়েছে এই অনুষ্ঠান। যদিও জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ অবশ্যই এই অনুষ্ঠানের সঞ্চালিকা রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর জন্যই যে এই অনুষ্ঠান আরও জনপ্রিয়তা পেয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। রোজ বিকেলে এই দিদি নাম্বার ওয়ান দেখার জন্য মুখিয়ে থাকেন প্রতিটি ঘরের মহিলারা। আর সেই সঙ্গে কখন যেন ঘরের মেয়ে হয়ে উঠেছেন এই রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রতিদিন এত মহিলার জীবন সংগ্রামের কথা শোনেন তিনি। অনুপ্রেরণা জোগা়ন প্রতিযোগীদের। সেই জায়গা থেকে দাঁড়িয়ে তাঁকে কোথাও যেন ভরসাও করেন প্রতিযোগীরা।