পছন্দের জিনিসকে নিজের করে নিতেই হবে! তাই অমিতাভের সঙ্গেই একরোখা রেখা ঘটিয়েছিল এই কাণ্ড….

Avatar

Published on:

যৌন ক্ষুধার্থ নারী হওয়ার..... নিজেকে নিয়ে এমন মন্তব্য কেন করেছিলেন রেখা?

তিনি বরাবরই রহস্যময়ী। তার রূপের মায়ায় মোহিত গোটা দুনিয়া। অভিনেত্রী রেখা যেন ভারতীয় চলচ্চিত্রের এক রহস্যময়ী উপাখ্যান। তার সৌন্দর্য চালচলন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সবই যেন মায়ায় মোড়া। সত্তরের দশকের এই অভিনেত্রী আজও একই রকম এভারগ্রীন। তবে তাকে নিয়ে তৈরি হওয়া বেশকিছু রহস্য আজও দর্শকদের মনে কৌতূহলের নিরসন করতে পারেনি।

জীবনে এগিয়ে যাওয়ার পেছনে আমাদের সকলেরই বাবা-মায়ের অবদান থাকে অপরিসীম। এই অভিনেত্রীর ক্ষেত্রেও তা অন্যথা নয়। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তার মা কিভাবে তাকে জীবনের পাঠ দিয়েছেন সে কথাই তুলে ধরেছেন অভিনেত্রী। জীবনের প্রতি মুহূর্তে তার মায়ের শিক্ষা কিভাবে কাজে লাগে সে কথা অপপটে স্বীকার করেছেন তিনি।

   
 ⁠

অভিনেত্রী জানিয়েছেন, “আমার মা আমার পরামর্শদাতা ছিলেন। একজন সুন্দর নারী যাঁকে তিনি দেবীর মতো মনে করেছিলেন। তিনি আমাকে ভদ্রতা, সভ্যতা এবং ভালোবাসার সঙ্গে বেঁচে থাকার পাঠ শিখিয়েছিলেন। তিনি সবসময় বলতেন আমার কখনওই ‘চোখের পলক’ হারানো উচিত নয়। কারণ, এটি সেই আনন্দদায়ক উপলব্ধি দেয় যা একজনকে জীবনের পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে”।

  
 ⁠

রেখা আরো জানান, “তাঁর মা বলেছিলেন, যা শুধুমাত্র অনুশীলন করা হয়, সেটাই সব নয়। আমি যা পছন্দ করি সেটাকেই নিজের করে নিতে হবে, আমি যা পছন্দ করি তা অনুশীলন করতে হবে”। তাই মায়ের আদর্শকেই পাথেয় করে জীবনে এগিয়ে গিয়েছেন তিনি।

জানা যায়, দিল্লির শিল্পপতি মুকেশ আগরওয়ালকে বিয়ে করেছিলেন তিনি ১৯৯০ সালে। কিন্তু বিয়ের এক বছরের মাথায় স্ত্রীর ওড়না পেচিয়েই আত্মহত্যা করেন মুকেশ আগারওয়াল। এই মৃত্যু নিয়ে রহস্য দানা বাঁধে জল ঘোলাও হয় বিস্তর। কিন্তু সব থেকে তাৎপর্যের ব্যাপার স্বামীর মৃত্যুর পরেও একমাথা সিঁদুর পড়ে ঘুরে বেড়ান রেখা। এখনো তাকে যে কোন অনুষ্ঠানে দেখা যায় সিঁদুর পরেই আসতে।