গত বুধবার মাঝরাত থেকে চলছিল যুদ্ধ। অবশেষে লীলাবতী হাসপাতাল থেকে মঙ্গলবার ছুটি পেলেন সইফ আলি খান। আপাতত সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে বলি-অভিনেতাকে।আপাতত বাড়িতেও কড়া নজরদারিতে থাকতে হবে তাঁকে। মেনে চলতে হবে চিকিৎসকদের পরামর্শ।
মঙ্গলবার বেলা ১১টার কিছু পরেই হাসপাতালে পৌঁছে যান শর্মিলা ঠাকুর। তার পর আসেন করিনা কাপুর খান। আঁটোসাঁটো নিরাপত্তার মধ্যে অভিনেতাকে হাসপাতাল থেকে বের করিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
তাঁরা বান্দ্রাতেই থাকবেন অন্য ফ্ল্যাটে। সেখানেই নিয়ে যাওয়া হচ্ছে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে সেই ফ্ল্যাটের চারপাশ। নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে ‘পতৌদি প্যালেস’এও। নিরাপত্তারক্ষী থেকে দেহরক্ষীর সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।
বুধবার মাঝরাতে হঠাৎই হামলা হয় সইফ আলি খানের বাড়িতে। গুরুতর জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন সইফ। তার শরীরের একাধিক জায়গায় ছুরি দিয়ে আঘাত করা হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে মুম্বইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকরা জানান, মেরুদণ্ডে তাঁর ছুরির একটি অংশ আটকে যায়। সেটি বের করার জন্য বৃহস্পতিবার জরুরি অস্ত্রোপচার করা হয়। এরপর শুক্রবারই তাঁকে আইসিইউ থেকে একটি বিশেষ কক্ষে স্থানান্তরিত করা হয়।