চলচ্চিত্র জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র সত্যজিৎ রায়! কিংবদন্তি শিল্পীর জন্মদিনে ফিরে দেখা তাঁর অমর সৃষ্টি গুলো

Published on:

চলচ্চিত্র জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র সত্যজিৎ রায়! কিংবদন্তি শিল্পীর জন্মদিনে ফিরে দেখা তাঁর অমর সৃষ্টি গুলো

বাংলা চলচ্চিত্র জগতের সত্যজিৎ রায় নামটা যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা বোধ হয় কাউকে বলে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। চলচ্চিত্র জগতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র তিনি। আজ এই কিংবদন্তি শিল্পীর জন্মদিন। জন্মদিনে একবার ফিরে দেখা যাক তার অমর সৃষ্টিগুলিকে।

বাংলা চলচ্চিত্র জগতের ধারা বদলে দিয়েছিলেন এই বাঙালি চিত্রনাট্যকার তথা অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকার। তিনি ছিলেন একাধারে পরিচালক চিত্রনাট্যকার, চলচ্চিত্রকার, শিল্পনির্দেশক, সংগীত পরিচালক, লেখক, গ্রাফিক ডিজাইনার। তার প্রতিটি সৃষ্টি আজও অমর সিনেমার দরবারে। তার প্রতিটি চরিত্র যেন আজও জীবন্ত।

   
 ⁠

সত্যজিৎ রায়ের প্রত্যেকটি সিনেমাতেই দেখা গিয়েছে তার সৃষ্টি করা নারী চরিত্ররা বারবার প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে প্রতিটি মুহূর্তে। তার নারী চরিত্ররা আজও যেমন জীবন্ত রয়েছে সেরকম একইভাবে রয়েছে উজ্জ্বল্যমান। তার সিনেমায় নারী চরিত্রদের ছিল অবাধ স্বাধীনতা। নিজেদের মহিমায় তারা নিজেদেরকে গড়েপিটে নিয়েছিলেন।

  
 ⁠

বাংলা চলচ্চিত্র জগতকে এক অন্য পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন সত্যজিৎ রায়। তার সৌজন্যেই বাংলা চলচ্চিত্র পৌঁছে গিয়েছিল বিশ্ব দরবারে। এই বিশেষ দিনে সত্যজিৎ রায়কে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়।

প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় নিজের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বলেছিলেন, “তখন আমার বয়স ১৬ অথবা ১৭ বছর। বেল বাজাতেই দরজাটা খুললেন মানিক জ্যেঠু, মানে আমাদের সকলের শ্রদ্ধেয় সত্যজিৎ রায়। সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, আমি ভেবেছিলাম, কার্ডটা মানিক জ্যেঠু দরজা থেকেই নিয়ে নেবেন। বোনের বিয়ের নিমন্ত্রণ করেই তখন ভেবেছিলাম বেরিয়ে আসব।” সত্যজিৎ রায় আমাদের মনে চির-উজ্জ্বল। উজ্জ্বল তাঁর সৃষ্টি ও স্মৃতি।